1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

হিলিতে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ১০ টাকা

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৩
  • ১৫৬ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : হিলিতে এক দিনের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ১০ টাকা বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। ইন্দোর জাতের পেঁয়াজ একদিন আগে ৪৮-৫০ টাকা বিক্রি হলেও এখন সেটি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। নাসিক জাতের পেঁয়াজ ৫৪ টাকা বিক্রি হলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকায়।

যদিও শনিবার ভারত থেকে ৩৭ ট্রাকে এক হাজার ৯৩ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। আমদানিকৃত এসব পেঁয়াজে ৪০ শতাংশ শুল্কে ভারত রপ্তানি করলেও শুল্কায়ন মূল্য যোগ না হওয়ায় বাংলাদেশি আমদানিকারকদের সিন্ডিকেটে দাম বাড়িয়ে দিয়েছে।

বন্দরের কমিশন ব্যবসায়ী ও সাধারণ ক্রেতারা বলেন, পেঁয়াজের দাম ৪০-৫০ টাকা হলো কিন্তু হঠাৎ সেটি বেড়ে ৬০ টাকা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। হঠাৎ দাম বাড়ায় আমরা বিপাকে পড়েছি। দাম কম হলে বন্দর থেকে বেশি পরিমাণ পেঁয়াজ কিনতে পারি।

দাম বাড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ হারুন বলেন, ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির কারণে সেখান থেকে বেশি দামে কিনে আমদানি করতে হচ্ছে। যার কারণে বন্দরে পেঁয়াজের দাম বাড়ছে। তবে আমদানি বাড়লে দাম আবারো কমে আসতে পারে বলে জানান তিনি।

সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানো হচ্ছে কি না এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বন্দরে সিন্ডিকেট করে পেঁয়াজের দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা।

হিলি পানামা পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন প্রতাপ মল্লিক বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। যেহেতু পেঁয়াজ কাঁচাপণ্য তাই বন্দর থেকে আমদানিকারকরা যাতে দ্রুত নিয়ে বাজারজাত করতে পারে সে জন্য তাদের সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে।
হিলিতে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ১০ টাকা
অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ: ২৭ আগস্ট ২০২৩, ১৩:৩৯
হিলিতে এক দিনের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ১০ টাকা বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। ইন্দোর জাতের পেঁয়াজ একদিন আগে ৪৮-৫০ টাকা বিক্রি হলেও এখন সেটি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। নাসিক জাতের পেঁয়াজ ৫৪ টাকা বিক্রি হলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকায়।

যদিও শনিবার ভারত থেকে ৩৭ ট্রাকে এক হাজার ৯৩ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। আমদানিকৃত এসব পেঁয়াজে ৪০ শতাংশ শুল্কে ভারত রপ্তানি করলেও শুল্কায়ন মূল্য যোগ না হওয়ায় বাংলাদেশি আমদানিকারকদের সিন্ডিকেটে দাম বাড়িয়ে দিয়েছে।

বন্দরের কমিশন ব্যবসায়ী ও সাধারণ ক্রেতারা বলেন, পেঁয়াজের দাম ৪০-৫০ টাকা হলো কিন্তু হঠাৎ সেটি বেড়ে ৬০ টাকা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। হঠাৎ দাম বাড়ায় আমরা বিপাকে পড়েছি। দাম কম হলে বন্দর থেকে বেশি পরিমাণ পেঁয়াজ কিনতে পারি।

দাম বাড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ হারুন বলেন, ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির কারণে সেখান থেকে বেশি দামে কিনে আমদানি করতে হচ্ছে। যার কারণে বন্দরে পেঁয়াজের দাম বাড়ছে। তবে আমদানি বাড়লে দাম আবারো কমে আসতে পারে বলে জানান তিনি।

সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানো হচ্ছে কি না এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বন্দরে সিন্ডিকেট করে পেঁয়াজের দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা।

হিলি পানামা পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন প্রতাপ মল্লিক বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। যেহেতু পেঁয়াজ কাঁচাপণ্য তাই বন্দর থেকে আমদানিকারকরা যাতে দ্রুত নিয়ে বাজারজাত করতে পারে সে জন্য তাদের সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..